ইস্ট লন্ডন মসজিদ NO FURTHER A MYSTERY

ইস্ট লন্ডন মসজিদ No Further a Mystery

ইস্ট লন্ডন মসজিদ No Further a Mystery

Blog Article



তোঁয়ারে ছাড়া না টিকে আঁর বিদেশ'ত ফরাণ

মূলত এরপরই নির্বাচন নিয়ে দৃশ্যত শক্ত অবস্থান থেকে কিছুটা নমনীয়তা প্রদর্শন শুরু করে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর ঢাকায় বিএনপি নেতারাও নির্বাচন নিয়ে ভারতের অবস্থানের সমালোচনা করে বক্তব্য দিতে শুরু করেন।

সাবেক খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার গ্রেপ্তার

হাসান নাসরাল্লাহ, যিনি লেবাননকে হাতের মুঠোয় কব্জা করে নিয়েছিলেন

“এখানে ইন্দো প্যাসিফিক ছাড়াও মিয়ানমার ইস্যুও আছে। মিয়ানমারের ভেতরের যে অবস্থা সে কারণেও বাংলাদেশের সাথে সম্পর্ক জোরদার করা দরকার যুক্তরাষ্ট্রের। অর্থাৎ মিয়ানমারের পরিস্থিতিও বাংলাদেশে নির্বাচন ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের পরিবর্তিত যে ভূমিকা তাতে হয়তো অবদান রেখেছে,” বিবিসি বাংলাকে বলছিলেন তিনি।

চ্যারেটি রানে ইস্ট লন্ডন মসজিদসহ ৪০টি চ্যারিটি সংস্থা অংশগ্রহণ করে। অংশগ্রহণকারী ৪০টি চ্যারিটি সংগঠন হচ্ছে ইস্ট লন্ডন মসজিদ, আইএফ চ্যারিটি, গ্লোবাল ডেভেলোপমেন্ট ফাউন্ডেশন, ইয়াসিন ইয়ুথ, স্টেপনী শাহজালাল মস্ক, হিউম্যান অ্যাপিল, হিউম্যান এইড, মুসলমি এইড, লাইম হাউজ মসজিদ, ইসলামিক রিলিফ, মুসলিম চ্যারিটি, সিনসিয়ার গিভিং, হেল্প ইয়াতিম, মাইল এন্ড বেঙ্গলী মুসলিম এসোসিয়েশন, লনলী অরফ্যান, হিউম্যান রিলিফি ফাউন্ডেশন, গ্লোবাল রিলিফ ট্রাস্ট, ইস্ট আফ্রিকান এডুকেশন ফাউন্ডেশন, ডিসকোভার ইসলাম, লন্ডন ইস্ট একাডেমি অ্যান্ড আল-মিজান স্কুল, ইডেন কেয়ার ইউকে, লুইশাম ইসলামি সেন্টার, একশন ফর হিউমেটি, মুসলিম হ্যান্ডস, মুনতাদা এইড, হিউম্যান কেয়ার ইনশিয়েটিভ, ইন্সপার্য়াড বাই ইসলাম, সালাম চ্যারেটি, হাগস, ইব্রাহিম কলেজ, মুসলিম হেল্প, ওয়ান ন্যাশন, ওয়ান উম্মাহ, মুসলমি কমিউনিটি এসোসিয়েশন, সাবিল, ম্যার্টার্নেল এইড অ্যাসোসিয়েশন, আশর্ফোড মুসলিম অ্যাসোসিয়েশন, হিয়ার ফর ইয়ুথ, হান্সলো মুসলমি সেন্টার ও গ্লোবাল এইড ট্রাস্ট। চ্যারেটি রানে ১০ বছরে প্রায় মিলিয়িন পাউন্ড তহবিল সংগ্রহ করা হয়েছে বলে জানায় কর্তৃপক্ষ।

প্রশিক্ষণ বিষয়ক কমিটি গঠন করলো বিএনপি

বিষয়বস্তুতে চলুন প্রধান মেনু প্রধান মেনু

অনুষ্ঠানে মসজিদের ১১৪ বছরের ইতিহাস প্রদর্শন করে একটি ডকুমেন্টারী দেখানো হয়। এই মসজিদ একটি মাল্টি-মিলিয়ন পাউণ্ডের কমপ্লেক্স যেখানে ১০ হাজার মুসল্লি একসঙ্গে জামাতে নামাজ পড়তে পারেন। এখানে কমিউনিটির জন্য প্রায় ৩০টি প্রকল্প চালু রয়েছে।

জেমস ব্যান্ডের পাশাপাশি "অনন্যা" (১৯৮৯), "পালাবে কোথায়?" (১৯৯৫), "দুঃখিনি দুঃখ করোনা" (১৯৯৭), "ঠিক আছে বন্ধু" (১৯৯৯) এর মতো হিট অ্যালবাম দিয়ে সাফল্যের সঙ্গে তার সোলো ক্যারিয়ারও এগিয়ে নিয়ে যান। তিনি বলিউডের চারটি চলচ্চিত্রে প্লেব্যাক করেন, এগুলো গ্যাংস্টার (২০০৬), ওহ লামহে (২০০৬), লাইফ ইন এ... মেট্রো (২০০৭), ওয়ার্নিং (২০১৩)।[৪]

প্রতিবেশী দেশে সরকার বদল, ভারতের 'নেইবারহুড ফার্স্ট’ নীতিতে কী সঙ্গীত শিল্পী জেমস প্রভাব পড়বে?

গাড়িভিত্তিক উন্নয়নের দুষ্টু চক্রের ফলে যানজট-দূষণ বাড়ছে

গণহত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার ও বিচার চায় ফাইট ফর রাইটস ইন্টারন্যাশনাল

বিবিসির ওপর কেন আপনি আস্থা রাখতে পারেন

Report this page